সোমবার | ২রা ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ



সত্যের পথে অবিচল | ২৪ ঘণ্টা বাংলা সংবাদ

আনুশকার জন্য কেক বানিয়েছেন কোহলী

আনুশকার জন্য কেক বানিয়েছেন কোহলী

বিরাট কোহলিদের জন্য এমন কিছু অবিশ্বাস্য। মাসের পর মাস ঘরে বসে থাকার যে কোনো সুযোগ হয় না কোহলিদের। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ব্যস্ত সূচির কারণে কখনো অস্ট্রেলিয়া, কখনো ইংল্যান্ডে ছুটেছেন। আবার দেশে থাকলেও কখনো হায়দরাবাদ, দিল্লি, কলকাতা ঘুরছেন। দু-দণ্ড ঘরে থাকার সুযোগ খুব একটা আসে না। সেই কোহলিকে এবার টানা চার মাস ঘরে থাকতে হলো। আর সে সুবাদে আরও অনেক নতুন কিছুরই স্বাদ যুক্ত হয়েছে অভিজ্ঞতায়।


ইনস্টাগ্রামে সেদিন এক ভিডিও দিয়েছেন আনুশকা শর্মা। সময় কাটাতে ডাইনোসর সেজেছেন কোহলি। দেখে বোঝা গেল, করোনাকালে অভিনয়টা আয়ত্তে নিয়ে এসেছেন বেশ। এর আগে আনুশকাও দেখিয়েছেন তাঁর চুল কাটানোর দক্ষতা। তবে মায়াঙ্ক আগারওয়ালের সঙ্গে আড্ডা দিতে এসে এই করোনাকালে অর্জন করা আরেক দক্ষতার কথা জানিয়েছেন কোহলি। স্ত্রীর জন্য কেক বানিয়েছিলেন ভারতের এই মারকুটে ব্যাটসম্যান।

ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) টুইটারে ‘মায়াঙ্কের সঙ্গে ওপেন নেট’ নামে এক অনুষ্ঠান চালু করা হয়েছে। ভারতীয় ব্যাটসম্যান মায়াঙ্ক আগারওয়ালের সঙ্গে আড্ডা দিতে গিয়েই নিজের নতুন দক্ষতার কথা জানিয়েছেন কোহলি। কোয়ারেন্টিনে থাকা অবস্থায় কোহলির সবচেয়ে পছন্দের মুহূর্ত জিজ্ঞেস করেছিলেন আগারওয়াল। তখনই কোহলি জানালেন নিজের এই নতুন প্রতিভার কথা, ‘এবার আনুশকার জন্মদিনে প্রথমবার কেক বানিয়েছি। আমার জন্য কোয়ারেন্টিনে এ গল্পটাই আলাদা হয়ে আছে কারণ আমি আগে কখনো কেক বানাইনি। প্রথমবার হিসেবে বেশ ভালো কেকই হয়েছিল। আনুশকা বলেছে কেকটা ওর খুব পছন্দ হয়েছে। এটা আমার জন্য বিশেষ কিছু।’

এর আগেও গত এপ্রিলে কেভিন পিটারসেনের সঙ্গে এক ইনস্টাগ্রাম আড্ডায় কোহলি জানিয়েছিলেন কতটা উপভোগ করছেন এই অনাকাঙ্ক্ষিত ছুটি। ভারতের চলমান লকডাউনের সে সময়টায় নিজেদের সৌভাগ্যবান মনে হয়েছিল কোহলির, ‘আমরা ঘরে আছি। এটা বেশ কঠিন, পরিস্থিতি বেশ চরম। সারা বিশ্বেই। তবে আমাদের অন্তত বাড়তি জায়গা আছে। পরিস্থিতি কঠিন হওয়ার আগেই আমরা একটা খামারে চলে এসেছিলাম। এখানে আমরা হাঁটার সুযোগ পাচ্ছি, এটা খুবই সৌভাগ্যের বিষয়। আমরা এতে কৃতজ্ঞ। মানুষ এখন যে পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তা দেখা খুব কঠিন। কিন্তু বিয়ের পর এই প্রথম আমরা এক সঙ্গে এত সময় কাটাচ্ছি। টানা এত দিন কোথাও একসঙ্গে থাকতে পারিনি আমরা। ব্যাপারটা অদ্ভুত। সময় কাটাতে পারার সুযোগ পাচ্ছি বলে একে ভালো দিক বলা ঠিক না। কিন্তু কী আর করা


Facebook Comments Box


Posted ৩:১১ অপরাহ্ণ | রবিবার, ২৬ জুলাই ২০২০

protidinerkushtia.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

“অমর মুজিব“
“অমর মুজিব“

(1728 বার পঠিত)

মধ্যেবিত্ত
মধ্যেবিত্ত

(827 বার পঠিত)

এ বিভাগের আরও খবর

মোঃ শামীম আসরাফ, সম্পাদক ও প্রকাশক
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় :

ঝাউদিয়া বাবলু বাজার, দৌলতপুর, কুষ্টিয়া ফোনঃ +৮৮ ০১৭৬৩-৮৪৩৫৮৮ ই-মেইল: protidinarkushtia@gmail.com

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রনালয়ে নিবন্ধনের জন্য আবেদনকৃত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
error: Content is protected !!