আলহাজ্ব ডাক্তার খোন্দকার শাহিদুল হক, ১ আগস্ট ১৯৬৩ সালে কুষ্টিয়া জেলার, মিরপুর উপজেলার সুতাইল গ্রামের খন্দকার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা মরহুম খোন্দকার রেজাইল হক।
আলহাজ্ব ডাক্তার খোন্দকার শাহিদুল হক দুজন পুত্র সন্তানের জনক।
খোন্দকার শাহিদুল হকের বাইশটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। লালন এবং বাংলাভাষা গবেষক হিসাবে পরিচিত তিনি। বিশেষকরে বাংলা বর্ণমালা ও বানান নিয়ে গবেষণা করতে পছন্দ করেন। একাধিক গবেষণামূলক গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে।
পরীক্ষামূলকভাবে রুবাইয়াতে ছন্দের বিভিন্ন মাত্রা সংযোজন করে প্রায় ৩৫০ রুবাইয়াৎ নিয়ে নীল দরজানামক একটি রুবাইয়াৎগগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। ছোটদের জন্য লিখতে খুবই পছন্দ। শিশুতোষ ছড়াগ্রন্থ ও গল্পগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে।এবার বইমেলায় অন্তত ৫টি বই প্রকাশের জন্য পাণ্ডলিপি প্রস্তুত রয়েছে।
এরমধ্যে মাছ ও নদী নিয়ে গবেষণামূলক দুটো গ্রন্থ থাকবে।
থাকবে রুবাইয়াৎ নিয়ে এবং মৌসুমভিত্তিক ও বিভিন্ন উৎসব নিয়ে শিশুতোষ ছড়াগ্রন্থ। সকলের জন্য থাকবে বানান নিয়ে রঙ্গ নামক একটি সমৃদ্ধ ছড়ার বই।
মূলত সেই ৮ম শ্রেণী থেকেই সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় তিনি লিখে চলেছেন। লেখার নেশায় বুঁদ হয়ে আছেন।
তিনি মাঠপ্রশাসন প্রশাসনিক কর্মকর্তা কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব।
একাধিক ক্লাব ও পাঠাগারের প্রতিষ্ঠাতা।
আধ্যাত্মিক সাধক হিসাবে ইলমে তাসাউফের উপর দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে কাজ করে যাচ্ছেন। ২৪ বছর যাবত মানবসেবার জন্য চিকিৎসা পেশার সাথেও জড়িত। হোমিওতে ডিএইচএমএস ডিগ্রি অর্জন করে হোমিওপ্যাথিতেও গবেষণা ও চর্চা অব্যাহত রেখেছেন। এক্ষেত্রেও সফলতা উল্লেখযোগ্য।
একটি এতিমখানা ও কয়েকটি সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা হিসাবে দায়িত্বপালন করছেন।সামাজিক সংগঠক হিসাবেও পরিচিতি আছে তাঁর।রাজনৈতিক অঙ্গিনায় মমুজিববাদী চেতনায় নিমজ্জিত।ধর্মীয় জীবনে সম্পূর্ণ পবিত্রতা ও আত্মশুদ্ধিতে গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। ঘৃণা করেন ভণ্ডদের ভালোবাসেন মানবতা।
Posted ৯:৪২ পূর্বাহ্ণ | শুক্রবার, ১৪ আগস্ট ২০২০
protidinerkushtia.com | editor