দৌলতপুর প্রতিনিধি
দলকরে কি পায় কর্মীরা
আমি পারিবারিক ভাবে বিএনপি রাজনীতির সাথে জড়িত, জন্ম ১৯৮৩ সালে। জন্মের পরে বাবাকে দেখেছি বিএনপি দল করতে। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে আমার চাচা বাশার ও হাফিজুর রহমান এর সাথে ভোটের প্রচার প্রচারণায় অংশগ্রহণ করি সেই নির্বাচনে বিএনপি ফেল করে আওয়ামীলীগ পাশ করে। আমার পরিবার চরম ভাবে নির্যাতিত হয়। পরে ২০০১ সালে দৌলতখালীর জিন্নাত আলী , বিকাশ, পিপুলের সাথে বিএনপির নির্বাচনী প্রচার প্রচারণা অংশগ্রহণ করি দল পাশ করে একটি ডাইং ফিফটি গাড়ি কিনে দলের কাজে সময় দেই ওয়ান ইলেভেন পর্যন্ত। পরে আওয়ামীলীগ সরকার গঠন করে। ( আফাজ উদ্দিন আহমেদ এর বাড়িতে বোমা হামলার আসামী করে ততকালীন সময় ৫৫ হাজার টাকা নেই প্রশাসন ও মাদক ব্যবসায়ী টুটুল ও দুই সাংবাদিক। পরে ২০১১ সালের উপজেলা নির্বাচনে ( বাচ্চু মোল্লার মনোনীত) মহাবুল লস্করের পক্ষে ভোট করি কারেন্টের বাল্প মার্কায়, আমার ওয়ার্ড দৌলতপুর ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ড, সেই সেন্টারে মহাবুল লস্কর ৬২৭ ভোট পেয়ে ফাস্ট হয় ( ভোট করেছিলাম, মহাবুল ঠাকুর+ বাশার( আমার চাচা)+ আমি আছানুল ) ভোট করার কারনে আমাকে ভোট সেন্টারের বট গাছে বেঁধে রাখা হয়। এবং দেশ ছাড়া হই। আমার পরিবারের আমি একমাত্র উপার্জন ক্ষমো মানুষ হওয়াতে আমার পরিবারের লোকজন অনাহারে দিন কাটাতে থাকে ৬ মাস ( কোনো নেতা ফোন করেও খোঁজ নেইনি ততকালীন সময়) পরে আওয়ামীলীগের লোকজনের হাতেপায়ে ধরে বাড়ি ফিরি ( এবং দীর্ঘ দিন যাবৎ ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলাম) । পরে ২০১৮ সালে বিএনপির মনোনয়ন পায় বাচ্চু মোল্লা, তার নির্বাচনী সভায় যোগদেওয়ার জন্য বাড়ি থেকে তারাগুনিয়ার উদ্দেশ্যে রওনা দেই, তারাগুনিয়া বাজারে পৌঁছালে আমাদের বহরের উপর হামলা হয়। এবং আমার ব্যবহৃত সুজকি নিল কালার গাড়িটা ভেঙেদেয়। আমার সাথে ছিল দৌলতখালী বাজারের রায়হানের ছেলে বিজয়। তবে কোন নেতারা কখনো ফোন দিয়েও জিজ্ঞেস করেনি কেমন আছি কিভাবে চলি। পরে ২০১২ সালে সাংবাদিকতা শুরু করি ২০২২ সালে দৌলতপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি নির্বাচিত হই। সভাপতি হিসাবে ততকালীন এমপি, উপজেলা চেয়ারম্যান ও ওসি ইউএনও কে ফুলেল শুভেচছা দেই সংগঠনের পক্ষ থেকে সেই ছবি ধরে ৫ আগস্টে পরে যারা বিএনপির নাম লাগিয়ে চুরি ডাকাতি, মাদকব্যবসা, চাঁদাবাজী করে তাদের কাছে আমি আওয়ামী লীগ, ৫ তারিখের পরের আওয়ামী লীগ, লুট করা হয়েছে আমার শোরুমের ৫৫ লক্ষ টাকার মালামাল। আমার অপরাধ কিছু বিএনপির নাম ব্যবহারকারী মাদক ও অস্ত্র ব্যবসায়ীর তথ্য সংগ্রহ করেছিলাম ততকালীন সময়। মাদক ও অস্ত্র ব্যবসায়ীরা এখন বড় নেতা ।
Posted ২:৪১ অপরাহ্ণ | সোমবার, ১২ মে ২০২৫
protidinerkushtia.com | editor