কুষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলার ৮নং পিয়ারপুর ইউনিয়নের হলুদবাড়িয়া গ্রামে গতকাল শুক্রবার বেলা সাড়ে ১০ টায় হলুদবাড়ীয়া মসজিদের সামনে শাহীন ও টিপু সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয় বলে জানা গেছে। ঘটনার বিবরণে আরও জানা যায়, পূর্ব শত্র“তার জের ধরে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে শাহীন ও টিপুর উপর হামলা করা হয়। তবে গতকাল ঘটনার উৎস্য ছিলো পিয়ারপুর ইউনিয়নের হলুদবাড়িয়া গ্রামের ঈদগাহ গোরস্থান মসজিদের ঈমাম নিয়োগ নিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে বিতর্কিত আল্লারদর্গা এলাকার আরিফ বাহিনীর হাতে হামলার শিকার হয় হলুদবাড়িয়া গ্রামের হাফেজ মোঃ গিয়াস উদ্দিনের দুই পুত্র শাহীন ও টিপুর উপর। এ বিষয়ে শাহীন বাদী হয়ে ১০ জনের নামে দৌলতপুর থানায় একটি এজাহার দাখিল করেন। এজাহার অনুযায়ী হামলাকারীরা হলেন ১. খন্দকার আরিফ, ২. খন্দকার ইমন, ৩. খন্দকার তাফিম, ৪. অন্তর, ৫. অঙ্কন, ৬. সিয়াম, ৭. আবু উবাইদা, ৮. মেগদাদ, ৯. খন্দকার সোহেল, ১০. রাজিব, উভয় সাং-
জয়ভোগা, ৮নং পিয়ারপুর ইউনিয়ন, দৌলতপুর, কুষ্টিয়া। হামলাকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জোর দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী পরিবার। এ ঘটনায় এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এমন ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আমরা এলাকাবাসীরা বলতে চাই, কেন এ হামলা করা হলো। সুষ্ঠ তদন্ত করে দোষিদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। এ ঘটনার পর ভুক্তভোগী পরিবার জানান, আমরা চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। এ বিষয়ে কুষ্টিয়া পুলিশ সুপার ও দৌলতপুর থানার অফিসার ইনচার্জের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত শাহীন ও টিপু দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
Posted ১১:৪৯ অপরাহ্ণ | শুক্রবার, ০৯ জুলাই ২০২১
protidinerkushtia.com | editor