ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে মিরপুর উপজেলা বাসীকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন, বিশিষ্ট সমাজ সেবক, শিক্ষানুরাগী, দানবীর, লক্ষ জনতার নয়নের মনি, কর্মী বান্ধব, দুঃখী মানুষের আশ্রয় স্থল ও জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব মিরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও মিরপুর উপজেলা পরিষদের সুযোগ্য চেয়ারম্যান হাজ্বী মোঃ কামারুল আরেফিন।
এসময় তিনি বলেন, আমি সকলকে জানাই পবিত্র ঈদ-উল-আযহার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন এবং ঈদ মোবারক। আমি সকলের অব্যাহত সুখ, শান্তি সমৃদ্ধি ও কল্যাণ কামনা করি। আর ইসলাম ধর্মাবলম্বির জনসাধারণের বড় দুইটি ধর্মীয় উৎসবের মধ্যেই একটি ঈদ হলো ঈদ উল আযহা।
এ দেশে এই উৎসবটিকে আবার কুরবানি’র ঈদ নামে সবাই চেনে। ঈদ উল আযহা হলো ত্যাগের উৎসব। এই দিনটিতে মুসলমানেরা তাদের সাধ্যমত ধর্মীয় নিয়মানুযায়ী উট, গরু, দুম্বা কিংবা ছাগল কুরবানি বা জবাই দিয়ে থাকে। ইসলাম ধর্মে যার যাকাত দেয়ার সামর্থ্য রয়েছে তাঁর ওপর ঈদ উল আযহা উপলক্ষেই পশু কুরবানি করাটি ওয়াজীব।
আর বারবার ফিরে আসে ‘ঈদ’। ঈদ এর অর্থটাই হচ্ছে ফিরে আসা। এমন এই দিনকে ঈদ বলা হয়, একে অপরের প্রতি হিংসা বিদ্বেষ ভুলে এই জন্য যে মানুষ বারবার একত্রিত হয় এবং সাধ্যমতো যার যা উপার্জন তা নিয়েই আনন্দ উৎসব করে। তাই ঈদ দ্বারাই মহান আল্লাহ তাঁর বান্দাকে নিয়ামাত কিংবা অনুগ্রহে ধন্য করে থাকে। মহান আল্লাহ পাক মুসলিম উম্মাদের প্রতি নিয়ামাত হিসেবেই ঈদ দান করেছে। তাই এই পবিত্র দিনে বাংলাদেশের প্রতিটি গৃহে প্রবাহিত হোক শান্তির অমীয় ধারা। আমি এই কামনা করি।
তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের আঘাতে এবারে হয়তো পূর্বের ন্যায় সবাইকে নিয়ে ঈদের আনন্দ উদযাপন করা সম্ভব হবে না। তবুও আমরা যে যেখানেই থাকি না কেন ঘনিষ্ঠজন, নিকটজনসহ সবাই ঈদের আনন্দ ভাগ করে নেব। কোনো অসহায় ও দুস্থ মানুষ যেন অভুক্ত না থাকে সেজন্য যারা সচ্ছল ব্যক্তি তারা যেন তাদের পাশে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন, যাতে নিরন্ন মানুষরাও ঈদের আনন্দের অংশীদার হতে পারে।
এ দেশে এই উৎসবটিকে আবার কুরবানি’র ঈদ নামে সবাই চেনে। ঈদ উল আযহা হলো ত্যাগের উৎসব। এই দিনটিতে মুসলমানেরা তাদের সাধ্যমত ধর্মীয় নিয়মানুযায়ী উট, গরু, দুম্বা কিংবা ছাগল কুরবানি বা জবাই দিয়ে থাকে। ইসলাম ধর্মে যার যাকাত দেয়ার সামর্থ্য রয়েছে তাঁর ওপর ঈদ উল আযহা উপলক্ষেই পশু কুরবানি করাটি ওয়াজীব।
তিনি আরও বলেছেন, জনগণের আশা-আকাঙ্খা অনুযায়ী জননেত্রী শেখ হাসিনা এদেশের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকলে দেশের সকল ধর্মের মানুষ শান্তিতে থাকেন, নিরাপদে থাকে। তাই উন্নয়ন, অগ্রগতির ধারা অব্যহত রাখতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা, জননেত্রী শেখ হাসিনা’র নেতৃত্বে আওয়ামীলীগ’কেই বারবার ক্ষমতায় রাখতে হবে। এ জন্য দলের প্রতিটি নেতাকর্মীকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে এবং দলের জন্য কাজ করতে হবে এবং কারোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব থেকে মুক্তিপেতে ঘরেই থাকি।
Posted ১০:৪১ পূর্বাহ্ণ | শুক্রবার, ২৪ জুলাই ২০২০
protidinerkushtia.com | editor