বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর  আদর্শে লড়াকু সৈনিক আব্দুর রশিদ বাবলু

বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে। রাজপথে থেকেছি ভবিষ্যৎ জীবনটা কাটিয়ে দেবো দেশরত্ন, জন নেত্রী, মমতাময়ী শেখ হাসিনার আদর্শ বুকে ধারণ করেই মোঃ আব্দুর রশিদ বাবলু

আমার সাধ আছে সাধ্য নেই তারপরও যতটুকু পেরেছি জনগণের পাশে থেকেছি জনগণের কথা চিন্তা ভাবনা করেই। রাজনীতির মাঠে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে লড়েছি। জীবনে, বাবার রেখে যাওয়া সম্পত্তি দ্বিগুণ করতে পারতাম । যদি জনগণের সান্নিধ্যে না থেকে নিজের মতো করে ভাবতাম তাহলে হয়তো করতে পারতাম । বাবার রেখে যাওয়া সম্পত্তি অনেকটাই কমে গেছে বাড়ে নাই । দুই দুইবার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে ছিলাম যদি মনে করতাম জনগণের পাশে থাকব না। জনগণের কথা চিন্তা ভাবনা করবোনা, গ্রামের জনগণের কথা চিন্তা করবো না, তাহলে অনেক কিছু গুটিয়ে নিতে পারতাম,, কিন্তু সেটা আমি করি নাই। কারণ বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে,আদর্শ বুকে লালিত-পালিত করে রেখেছি যেই ভাবনা শুধু জনগণের জন্যই। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে মরতে চাই ।

জনগণের কথা চিন্তা ভাবনা করে, জনগন যাতে দু’মুঠো আয় উপার্জন করতে পারে। সেজন্য নিজের সম্পত্তি দিয়ে বাজার প্রতিষ্ঠা করেছি ১৯৮৮ সালে বাংলাদেশ সরকারি নামে,যেটা ঝাউদিয়া বাবলু বাজার নামে পরিচিত।

বাজারে প্রায় ২৫০ মত দোকান আছে, সেখানে আয় রোজগার করে খাবার মত ৫০০০ মানুষের ব্যবস্থা করে দিয়েছে আল্লাহ।বাজারে হাটের ব্যবস্থাও করা হয়েছে সেখানে অনেক ক্রেতা বিক্রেতা এসে তাদের জীবন-জীবিকা নির্বাহ করে এটাই চাওয়া আল্লাহর কাছে চাওয়া যেন জনগণের পাশে থাকতে পারি।

বাজারের পাশে মসজিদের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে, সেখানে যতটুকু পেরেছি সাধ্যমত চেষ্টা করে। মসজিদটি নির্মাণ করা হয়েছে।

চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় ৩ টি কমিউনিটি ক্নিনিক  এর  ব্যবস্থা করেছিলাম, সরকারি ব্যবস্থাপনায়। নিজ বাসা সংলগ্ন কাগহাটি একটি কমিউনিটি ক্লিনিক   করা হয়েছে । সেখানে নিজ সম্পত্তি দিয়ে এলাকার মানুষের কথা চিন্তা ভাবনা করে ।জনগণ যাতে সুবিধা ভোগ করতে পারে, সেজন্য করা হয়েছে ।

সেখানে সম্পত্তি দিয়ে, একটি মসজিদ, ঈদ গাহ নির্মাণ করা হয়েছে ।

বিদ্যুৎ ব্যবস্থা ছিল না, এলাকার মানুষ অনেক অসুবিধা ভোগ করতো, ১৯৯০ সালে এলাকায় বিদ্যুতের ব্যবস্থা করা হয়েছে। পোস্ট অফিস ছাড়া অন্য কোন যোগাযোগের ব্যবস্থা ছিল না ।
ঢাকায় যোগাযোগ করে, দৌলতপুর থেকে দিঘলকান্দি পর্যন্ত। টেলিফোন যোগাযোগের ব্যবস্থা করেছিলাম । শুধু জনগণের কথা চিন্তা ভাবনা করেই,
১৯৯৮ সালে চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায়। বন্যা কবলিত সময় ,,দিঘলকান্দি জনসাধারণকে সরিয়ে নিয়ে ঝাউদিয়া সরকারি হাই স্কুল,ও প্রাইমারি স্কুলে। থাকা ও খাবার ব্যাবস্থা করেছিলাম । দিঘলকান্দি ক্যাম্প স্থাপনে যতটুকু পেরেছি সাধ্যমত চেষ্টা করে। জনগণের সুবিধার ব্যবস্থা করেছি , সবি করেছি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর আদর্শ বুকে ধারণ করে।

রাজনীতি পরিচয়
১৯৭২ সালে কুষ্টিয়া সরকারী কলেজ অধ্যায়নকালে সরাসরি ছাএলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হয় । পারিবারিক ভাবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের লড়াকু সৈনিক হিসেবে কাজ করে যাচ্ছি । প্রতিটি গনতান্ত্রিক আন্দোলন সংগ্রামে অগ্রসৈনিক হিসেবে নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়েছি। ১৯৯২ সালে আনুষ্ঠানিক ভাবে রিফাইতপুর ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামীলীগ গোড়া পওন কারি ১৯৯২ সালে কুষ্টিয়া জেলার বাংলাদেশ জুনিয়র চেম্বার ইন্ট্যারন্যাশনাল সভাপতি হয়।
রিফাইতপুর ইউনিয়ন পরিষদের পরপর (২) দুই বার নির্বাচিত চেয়ারম্যান ছিলাম। ২০০৩ সালে থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে এসেছি।
২০২১ সালে আবারও আমাকে দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতির দায়িত্ব দেন।
তাই আমার নেতা কুষ্টিয়া উন্নয়নের রুপকার, এনালগ কুষ্টিয়াকে ডিজিটাল করার হাতিয়ার । বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক ও কুষ্টিয়া ৩ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জননেতা জনাব মাহবুব উল আলম হানিফ ভাই কে শ্রদ্ধা জানাই।

শ্রদ্ধা জানাই,,  ৭৫ কুষ্টিয়া ১ আসনে মাননীয়  সংসদ সদস্য  এ্যাড আঃ কাঃ মঃ সরওয়ার জাহান বাদশা  মামাকে

ও জেলা ও উপজেলার নেতৃবৃন্দের কাছে আমার কৃতজ্ঞতার শেষ নেই।
আমি দেশ ও জনগনের সেবাই নিজেকে নিয়োজিত করতে চাই।জয় হোক দৌলতপুর উপজেলা বাসির।