রক্তাক্ত ২১ আগস্ট,ভয়াল ২১ আগস্ট।সময় টা ছিলো ৫টা ২২ মিনিট, ২১ আগষ্ট ২০০৪ সাল।বাংলাদেশের ইতিহাসের নরকীয় ভয়াবহতম গ্রেনেড হামলার ১৬ বছর ।
জননেত্রী শেখ হাসিনা-সহ জাতীয় নেতৃবৃন্দকে গ্রেনেড হামলায় হত্যা করে আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করার জন্য খালেদা-নিজামী-তারেক-বাবর-বিএনপি-জামাত-জঙ্গিদের ঘৃন্য অপচেষ্টা
সেইদিন আল্লাহর অসীম করুনা-সকলের দোয়া-নেতৃবৃন্দের অসীম সাহসিকতায় প্রানে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা
১৬ বছর আগে এইদিনে বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে দেশরত্ন শেখ হাসিনা কে হত্য করার উদ্দেশ্য নারকীয় গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটে।
বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেতা দেশরত্ন শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের শীর্ষ স্থানীয় কয়েকজন নেতা সেদিন অল্পের জন্য এই ভয়াবহ হামলা থেকে বেঁচে গেলেও অপর ২৪ জন নিহত হন।
এছাড়াও এই হামলায় আরো ৪শ’ জন আহত হন, আহতদের অনেকেই চিরতরে পঙ্গু হয়ে গেছেন, তাদের কেউ কেউ আর স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাননি।
আর এই ২১ আগস্টে নিহতদের আত্মার শান্তি কামনায় এবং বাংলাদেশ গনপ্রজাতন্ত্রী সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু ও সুস্থতা কামনায় মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেছিলেন কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রলীগ নেতা ও কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের ছাত্রলীগের স্বেচ্ছাসেবক টিমের প্রধান হাফিজ শেখ চ্যালেঞ্জ।
আজ শুক্রবার বাদ জুম্মা কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল জামে মসজিদে এ মিলাদ দোয়া দোয়া মাহফিলটি অনুষ্ঠিত হয়। ছাত্রলীগ নেতা ও স্বেচ্ছাসেবক টিমের প্রধান হাফিজ শেখ চ্যালেঞ্জ সাংবাদিকদের মুঠোফোনে জানান সেদিন ঘাতক দালাল বিএনপিরা চেয়েছিলো বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে নিঃসংশ ভাবে হত্যা মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতি চিরতরে নষ্ট করে দেয়ার কিন্তু আল্লাহর অশেষ রহমতে সেদিন প্রিয় নেত্রী প্রাণে বেঁচে যায়। আজকে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহত সকলের আত্মার শান্তি কামনা করছি এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু সুস্থতা কামনা করছি।
Posted ৩:০৭ পূর্বাহ্ণ | শনিবার, ২২ আগস্ট ২০২০
protidinerkushtia.com | editor